সৌরজগতের কথা প্রশ্ন ও উত্তর - edu bangla online

সৌরজগতের কথা প্রশ্ন ও উত্তর

আকাশ কাকে বলে? উত্তর: সীমাহীন মহাকাশের একটি ছোট উ অংশ আমরা মাথার উপরের দিকে চাইলে ঘে দেখতে পাই একেই আকাশ বলে।

সৌরজগতের কথা প্রশ্ন ও উত্তর

সৌরজগতের কথা প্রশ্ন ও উত্তর
সৌরজগতের কথা প্রশ্ন ও উত্তর


একটি বাক্যে প্রশ্নের উত্তর

প্রশ্নঃ আকাশ কাকে বলে?

উত্তর: সীমাহীন মহাকাশের একটি ছোট উ অংশ আমরা মাথার উপরের দিকে চাইলে ঘে দেখতে পাই একেই আকাশ বলে।


প্রশ্ন: সূর্যের সবচেয়ে কাছের এবং দূরের গ্রহ কোনটি ?

উত্তর: সূর্যের সবচেয়ে কাছের গ্রহ বুধ এবং নি সূর্যের থেকে সবচেয়ে দূরের গ্রহ নেপচুন। অ


প্রশ্ন: পৃথিবীর কোন্ গতির ফলে দিন ও রাত্রি হয়?

উত্তর: পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে দিন ও রাত্রি হয়।


প্রশ্ন: শুকতারা কী?

উত্তর: শুকতারা আসলে শুক্রগ্রহকেই বলা হয়।


প্রশ্ন: নক্ষত্র বা তারা কাকে বলে?

উত্তর: যে সকল জ্যোতিষ্কের নিজস্ব আলো আছে তাদের নক্ষত্র বলে। যেমন- সূর্য।


প্রশ্ন: উপগ্রহ কাকে বলে?

উত্তর: যে জ্যোতিষ্কগুলি গ্রহের চারপাশে ঘোরে তাদের উপগ্রহ বলে।


প্রশ্ন: শিশির কী?

উত্তর: হেমন্ত ও শীতকালের ভোরে বাতাসের জলীয় বাষ্প ছোটো ছোটো জলের বিন্দু আকারে ঘাসের ডগায় জমে থাকে, তাকে শিশির বলে।


প্রশ্নঃ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের নক্ষত্র কী?

উত্তর: পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের নক্ষত্র সূর্য।


প্রশ্ন: সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে কত সময় লাগে?

উত্তর: সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে প্রায় আট মিনিট সময় লাগে।


প্রশ্ন: পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব কত?

উত্তর: পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব প্রায় পনেরো কোটি কিলোমিটার।


প্রশ্নঃ মেঘের রং কী কী হয়?

উত্তর: মেঘের রং সাদা, কালো এবং ছাইয়ের মতো হয়।


প্রশ্নঃ সৌর পরিবারে কয়টি গ্রহ আছে কী কী?

উত্তর: সৌর পরিবারে এখন ৮টি গ্রহ বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন।


প্রশ্ন: গ্রহ কাকে বলে?

উত্তর: যে সকল জ্যোতিষ্কের নিজের আলো নেই, সূর্যের আলোতে আলোকিত হয় এবং সূর্যের চারদিকে ঘোরে ও যাদের আলো স্থিত, তাদের গ্রহ বলে।


প্রশ্নঃ কালবৈশাখী কী?

উত্তর: চৈত্র-বৈশাখমাসে বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে যে ঝড়-বৃষ্টি হয় তাকে কালবৈশাকী বলে।


প্রশ্ন: আমরা কোথায় বাস করি?

উত্তর: আমরা পৃথিবী গ্রহে বাস করি।


প্রশ্নঃ পৃথিবী কোথা থেকে সৃষ্টি হয়েছে?

উত্তর: সূর্য থেকে পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে।


প্রশ্নঃ সূর্যকে আমরা কখন দেখি?

উত্তর: সূর্যকে আমরা দিনের বেলায় পূর্ব আকাশে দেখি।


প্রশ্ন: সূর্য কী?

উত্তর: সূর্য একটি তারা নক্ষত্র।


প্রশ্নঃ সূর্যকে আমরা বড়ো দেখি কেন?

উত্তর: সূর্য পৃথিবীর সব থেকে কাছের নক্ষত্র। তাই সূর্যকে আমরা বড়ো দেখি।


প্রশ্নঃ গ্রহদের উৎপত্তি কোথা থেকে হয়েছে।

উত্তর: সূর্য থেকে গ্রহদের উৎপত্তি হয়েছে।


প্রশ্ন: গ্রহ-উপগ্রহরা কার আলোতে আলোকিত হয়?

উত্তর: গ্রহ-উপগ্রহরা সূর্যের আলোতে র আলোকিত হয়।


প্রশ্নঃ সূর্য পৃথিবীর থেকে কত গুণ বড়?

উত্তর: সূর্য পৃথিবী থেকে ১৩ লক্ষ গুণ বড়ো।


প্রশ্নঃ পৃথিবীতে সকল শক্তির উৎস কী?

উত্তর: পৃথিবীতে সকল শক্তির উৎস সূর্য।


প্রশ্ন: কক্ষপথ কাকে বলে?

উত্তর: প্রতি গ্রহের চলার পথকে কক্ষপথ বলে।


প্রশ্নঃ কক্ষপথের আকার কেমন?

উত্তর: কক্ষপথের আকার ডিম্বাকৃতি।


প্রশ্নঃ একটি গ্রহের সাথে অন্য গ্রহের ধাক্কা লাগে না কেন?

উত্তর: গ্রহের চলার পথ ভিন্ন হওয়ার জন্য একটি গ্রহের সাথে অন্য গ্রহের ধাক্কা লাগেনা।


কম-বেশি চারটি বাক্যে প্রশ্নের উত্তর


প্রশ্ন: দিন ও রাত্রি কেমন করে হয়?

উত্তর: পৃথিবী নিজের অক্ষের উপর লাটুর মত পাক খায়। এই পাক খেতে খেতে পৃথিবীর যে অংশটা সূর্যের কাছে আসে, সেই অংশটি আলো পায়। সে অংশে হয় দিন। বিপরীত অংশ আলো না পেয়ে অন্ধকার থাকে, সেখানে হয় রাত।


প্রশ্ন: মেঘ কী?

উত্তর: সূর্যের তাপে নদনদী, সাগর, মহাসাগরের জল বাষ্প হয়ে ওপরে উঠে যায়। তারপর সেই জলীয় বাষ্প ছোটো ছোটো ধূলিকণাকে আশ্রয় করে জলকণায় পরিণত হয়। বায়ুতে ভাসমান অসংখ জলকণার সমষ্টিকে মেঘ বলে।


প্রশ্ন: বৃষ্টি কীভাবে হয়?

উত্তর: আকাশে ভাসমান ছোটো ছোটো জলকণাগুলি পরস্পরের কাছাকাছি এসে বড়ো বড়ো জলকণায় পরিণত হয়। তখন জলকণাগুলি বাতাসের চেয়ে ভারী হয়ে যায়। এর ফলে তারা আর ভেসে থাকতে পারে না। ত সেই সময় পৃথিবীর টানে বৃষ্টিরূপে পৃথিবীর ই ওপর ঝরে পড়ে।


প্রশ্ন: গ্রহ ও নক্ষত্রের মধ্যে তফাৎ কী?

উত্তর: গ্রহদের নিজের আলো নেই, এরা সূর্যের আলোতে আলোকিত হয়। নক্ষত্রদের আলো মিটমিট করে জ্বলে। গ্রহরা সূর্যের - চারদিকে ঘোরে, নক্ষত্ররা স্থির থাকে।


প্রশ্নঃ অধিবর্ষ কাকে বলে?

উত্তর: পৃথিবী ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডে পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করে। কিন্তু আমরা হিসাবের সুবিধার জন্য ৩৬৫ দিনে একবছর ধরি। বাকি ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড সময়কে যোগ করে প্রতি চতুর্থ বছরে ১ দিন বাড়িয়ে বছরকে ৩৬৬ দিন ধরা হয়। এই ৩৬৬ দিনে বছরকে লিপইয়ার বা অধিবর্ষ বলে।

Post a Comment