আদিম যুগের মানুষের জীবন ও জীবিকা প্রশ্ন ও উত্তর - edu bangla online

আদিম যুগের মানুষের জীবন ও জীবিকা প্রশ্ন ও উত্তর

প্রঃ পুরাতন প্রস্তর যুগ কাকে বলে? উঃ যে যুগে মানুষ বনের মধ্যে পড়ে থাকা ভাঙা পাথরের টুকরো অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতো, সেই যুগকে পুরাতন প্রস্তর যুগ বলে

আদিম যুগের মানুষের জীবন ও জীবিকা প্রশ্ন ও উত্তর

আদিম যুগের মানুষের জীবন ও জীবিকা প্রশ্ন ও উত্তর
আদিম যুগের মানুষের জীবন ও জীবিকা প্রশ্ন ও উত্তর



একটি বাক্যে প্রশ্নের উত্তর:



প্রঃ আদিম মানুষ কোথায় বাস করতো?


উঃ আদিম মানুষ বনে-জঙ্গলে, পাহাড়ের গুহায় বাস করতো।

প্রঃ পুরাতন প্রস্তর যুগ কাকে বলে?


উঃ যে যুগে মানুষ বনের মধ্যে পড়ে থাকা ভাঙা পাথরের টুকরো অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতো, সেই যুগকে পুরাতন প্রস্তর যুগ বলে।

প্রঃ মানুষ কবে আগুন জ্বালাতে শিখেছিল?


উঃ পুরনো প্রস্তর যুগে মানুষ আগুন জ্বালাতে শিখেছিল।

প্রঃ আদিম মানুষেরা কী খেত?


উঃ আদিম মানুষেরা গাছের ফলমূল, পশুপাখিদের কাঁচা মাংস, মাছ, কাঁকড়া প্রভৃতি খেত।

প্রশ্নঃ প্রথমে মানুষ জলপান করতো কীভাবে?


উঃ প্রথমে মানুষ পুকুর বা নদীর জলে মুখ ডুবিয়ে জলপান করতো।

প্রশ্নঃ দিম মানুষ দেখতে কেমন ছিল।


উঃ আদিম মানুষ দেখতে ছিল অনেকটা বন মানুষের মতো।

প্রশ্নঃ আদিম মানুষের গড় আয়ু কত ছিল?


উঃ আদিম মানুষের গড় আয়ু ছিল ২০-২২ বছর।

প্রশ্নঃ কোন্ জিনিস মানুষকে পশু থেকে পৃথক করে দিয়েছে?


উঃ মানুষের বুদ্ধি মানুষকে পশুদের থেকে পৃথক করে দিয়েছে।

প্রশ্নঃ মানুষ কত বছর আগে হাতিয়ার ব্যবহার করতে শুরু করেছিল?


উঃ মানুষ প্রায় ২০ লক্ষ বছর আগে থেকে হাতিয়ার ব্যবহার করতে শুরু করেছিল।

প্রঃ মানুষের প্রথম হাতিয়ার কী ছিল?


উঃ মানুষের প্রথম হাতিয়ার ছিল গাছের শক্ত ডাল।

প্রশ্নঃ মানুষের প্রথম উন্নত হাতিয়ার কী ছিল?


উঃ মানুষের প্রথম উন্নত হাতিয়ার ছিল ভাঙা পাথরের টুকরো।

প্রশ্নঃ পুরাতন প্রস্তর যুগ কত বছর আগে শুরু হয়?


উঃ পুরাতন প্রস্তর যুগ শুরু হয় প্রায় ১ লক্ষ বছর আগে।

বর্ণনামূলক প্রশ্নোত্তর



প্রঃ আদিম মানুষের আয়ু কম ছিল কেন?



উঃ আদিম মানুষ প্রথমে পশুদের সঙ্গে বনে বনে বাস করতো। তাই তারা প্রায়ই পশুদের আক্রমণে মারা যেত। তাছাড়া তারা নানা অসুখে ভুগে, বিনা চিকিৎসাতেও অকালে মারা যেত। তাই আদিম মানুষের আয়ু কম ছিল।

প্রঃ পুরাতন প্রস্তর যুগ কাকে বলে?


উঃ আজ থেকে প্রায় ১ লক্ষ বছর আগে মানুষ পাথরের হাতিয়ার ব্যবহার করতো।। এই সব হাতিয়ার ছিল এবড়ো-খেবড়ো অমসৃণ। এই সময়কে পুরাতন প্রস্তর। যুগ বলে।

প্রশ্নঃ প্রত্নবিজ্ঞানী কাদের বলে? একজন প্রত্নবিজ্ঞানীর নাম লেখো।


উঃ যারা মাটি খুঁড়ে বা মাটির ওপরের নানা পুরাতন জিনিস নিয়ে গবেষণা করেন এবং গবেষণা করে প্রাচীনকালের নানান তথ্য আমাদের জানান তাদের প্রত্নবিজ্ঞানী বলে। রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন একজন প্রত্নবিজ্ঞানী। তিনি মহেঞ্জোদারো সভ্যতা আবিষ্কার করেন।

Post a Comment